►►হুজুর সাঃ বলেছেনঃ " আমার
সাহাবীগন নক্ষত্রতুল্য, তোমরা তাদের যারি অনুসরন করবে, হেদায়েত পাবে।"কাজেই হুজুর সাঃ এর উম্মত হিসেবে আমাদের সবারি উচিত জীবনের সমস্ত কর্মকান্ডে
সাহাবায়ে কেরাম রাঃ এর আমল- আখলাকের অনুকরন অনুসরন করা। আর এজন্যই সাহাবায়ে কেরাম রাঃ
এর জীবনি,আমল, আখলাক সম্পর্কে জানা। এজন্য সাহাবায়ে কেরাম রাঃ এর কিছু মসজিদভিত্তিক আমল পাঠকদের সামনে তুলে ধরার
চেষ্টা করব ইনশাহআল্লাহ। কারন হুজুর সাঃ বলেন ,আল্লাহ তা'আলার নিকট সমস্ত স্থান হতে সর্বাধিক প্রিয় স্থান হল মসজিদসমুহ, আর সর্বাধিক অপ্রিয় স্থান হল বাজারসমূহ(মুসলিম)
══════════════
একদা রাসূল (সঃ) মসজিদে এলেন। তখন একদল সাহাবী চক্রাকারে বসে ছিলেন। রাসূল (সঃ) তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমরা এখানে বসে আছ কেন ? তারা নিবেদন করল, আমরা বসে বসে আল্লাহর যিকির করছি এবং একথার উপর আল্লাহর প্রশংসা করছি যে, তিনি আমাদেরকে ইসলামের প্রতি পথ প্রদর্শন করেছেন এবং ইসলামের মত একটি মহাসম্পদ দিয়ে আমাদেরকে ধন্য করেছেন। রাসূল (সঃ) বলেন, আমি তোমাদেরকে আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, তোমরা কি শুধু এজন্যই বসে আছ ? তারা নিবেদন করল, আল্লাহর কসম ! আমরা সুধু এজন্যই বসে আছি। রাসূল (সঃ) তখন বলেন, আমি কোন ভুল ধারনার বশবর্তী হয়ে তোমাদের্কে কসম দেইনি, বরং এখনি জিবরাঈল (আ) আমার কাছে এসে এ সংবাদ শুনিয়ে দিয়ে গেছেন যে, আল্লাহ তালা তোমাদের কারন্ণেই ফেরেসতাদের উপর গর্ব করছেন। এভাবে রিয়াযুস সালিহীনে (পৃঃ ৫১৬) আছে। এটাকে তিরমিযী ও নাসাঈ বরণনা করেছেন। যেমন জামউল ফাওয়ায়েদে (২খ পৃঃ ২৪৯) আছে।
══════════════
একদা রাসূল (সঃ) মসজিদে এলেন। তখন একদল সাহাবী চক্রাকারে বসে ছিলেন। রাসূল (সঃ) তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমরা এখানে বসে আছ কেন ? তারা নিবেদন করল, আমরা বসে বসে আল্লাহর যিকির করছি এবং একথার উপর আল্লাহর প্রশংসা করছি যে, তিনি আমাদেরকে ইসলামের প্রতি পথ প্রদর্শন করেছেন এবং ইসলামের মত একটি মহাসম্পদ দিয়ে আমাদেরকে ধন্য করেছেন। রাসূল (সঃ) বলেন, আমি তোমাদেরকে আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, তোমরা কি শুধু এজন্যই বসে আছ ? তারা নিবেদন করল, আল্লাহর কসম ! আমরা সুধু এজন্যই বসে আছি। রাসূল (সঃ) তখন বলেন, আমি কোন ভুল ধারনার বশবর্তী হয়ে তোমাদের্কে কসম দেইনি, বরং এখনি জিবরাঈল (আ) আমার কাছে এসে এ সংবাদ শুনিয়ে দিয়ে গেছেন যে, আল্লাহ তালা তোমাদের কারন্ণেই ফেরেসতাদের উপর গর্ব করছেন। এভাবে রিয়াযুস সালিহীনে (পৃঃ ৫১৬) আছে। এটাকে তিরমিযী ও নাসাঈ বরণনা করেছেন। যেমন জামউল ফাওয়ায়েদে (২খ পৃঃ ২৪৯) আছে।